Posts

Showing posts from June, 2016

লেবুর খোসার অসাধারণ ১৪ টি ব্যবহার জেনে নিন!

Image
১. খাদ্য হিসাবেঃ লেবুর খোসাতে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল। একই সাথে এটি প্রাকৃতিকভাবে হজম সহায়ক। লেমন জিস্ট, লেমন সুগার, লেমন অলিভ ওয়েল কিংবা লেমন পিপার এইসব নামের খাদ্য বানিয়ে খেতে পারুন। ২. পিপড়া এবং কীটপতঙ্গদের হাত থেকে বাঁচতেঃ বুকসেলফের নিচে, আলমারির চিপায়, দরজার পাশে সহ যে সব জায়গাতে পিপড়া অবস্থান করতে পারে সেসব জায়গায় লেবুর খোসা কুচি কুচি করে ছড়িয়ে দিন। পিপড়া আর ঘরে থাকবে না। মাছিও লেবু থেকে দূরে অবস্থান করে। ৩. ফ্রিজ সতেজ রাখুনঃ ফ্রিজের ভেতরে দুই একটি লেবুর খোসা রেখে দিন। ফ্রিজ থাকবে গন্ধমুক্ত এবং লেবুর সুগন্ধময় । ৪. আবর্জনার দূর্গন্ধনাশকঃ দূর্গন্ধময় আবর্জনার মধ্যে লেবুর খোসা নিক্ষেপ করুন। লেবুর খোসা দূর্গন্ধ শুষে নিবে। ৫. চায়ের কেটলি কিংবা কফি পট পরিষ্কার করতেঃ জমে থাকা চায়ের দাগ পরিস্কারের ক্ষেত্রে কেটলিতে পানি নিয়ে তাতে লেবুর খোসার ছোট ছোট টুকরা দিয়ে সেদ্ধ করতে হবে। এক ঘন্টা পর তাপ বন্ধ করে ময়লা জায়গা পরিস্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। কফি ঝটপট পরিষ্কার করতে লবণ যোগ করে তাতে বরফ ও লেবুর খোসা দিয়ে এক থেকে দুই মিনিট ঘষে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। ৬.কাটি...

কোরবানীর ঈদে মাংশ সংরক্ষনের উপায়

Image
কিছু দিন পরেই আসছে কোরবানির ঈদ। কোরবানির ঈদের সারাদিন ধরেই সবার ঘরে চলে কোরবানির মাংশ রান্না। কোরবানির ঈদে রান্নাঘরের ব্যস্ততা একটু বেশি থাকে। আবার ঈদের দিনে এই বিপুল মাংশ সংরক্ষন করাও বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। তাই আসুন আগে থেকেই জেনে নিই কীভাবে মাংশ সংরক্ষন করা যায়। মাংশ সংরক্ষনের কিছু প্রয়োজনীয় টিপসঃ # মাংশ সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আগে থেকেই ফ্রিজ পরিষ্কার করে মাংশ রাখার জন্য আলাদা জায়গা করে রাখুন। # ফ্রিজে পুটলি করে মাংশ না রেখে যদি বিছিয়ে প্যাকেট করা হয় তবে বেশিদিন সংরক্ষন করা যায়। # মাংশ কেটে পরিষ্কার করে, আদা, রসুন, পেঁয়াজ বেশি করে দিয়ে মেখে মাংশে জ্বাল দিন। একদিন অন্তর মাংশ জ্বাল দিলে, ১৫-২০ দিন মাংশ ভালো থাকবে। # মাংশ লম্বা লম্বা করে টুকরা করে, লবণ, হলুদ মেখে রেখে রোদে শুকিয়ে নিন। এবার এগুলো তেলে ভেজে খেতে পারেন বা রান্নার আগে ভিজিয়ে নিতে পারেন। # মাংশ টুকরা কাঁটাচামচ বা ছুরি দিয়ে কেঁচে, এবার লবণ ও লেবুর রসের মিশ্রণে ডুবিয়ে নিন। যাতে ভালোভাবে মিশ্রণ মাংশের ভেতর ঢোকে। এভাবে রাখলে মাংশ অনেকদিন ভালো থাকবে। # কিছু সলিড মাংশ সেদ্ধ করে কাবাবের...

ফরমালিন দূর করুণ মাত্র ১৫মিনিটে

Image
শাকসবজি, ফলমুল কিংবা মাছ সবকিছুতেই এখন ফরমালিন আর ফরমালিন। তবে একটু কষ্ট করলেই এই বিষাক্ত ফরমালিন খুব সহজেই দূর করা যায়। হাতের কাছে যদি থাকে ভিনেগার আর মাত্র ১৫ মিনিট সময়, তাহলেই আপনার পরিবারকে ফরমালিনসহ যে কোনো ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য থেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন । পদ্ধতি- এক লিটার পানিতে এক কাপ ভিনেগার মিশিয়ে শাকসবজি, ফলমুল কিংবা মাছ ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন তারপর ভালো করে ধুয়ে নিন। খাবার এখন ফরমালিনসহ যে কোনো বিষাক্ত রাসায়নিক মুক্ত। এ পদ্ধতিটির বিষয়ে মাইন্ডস.কম সম্প্রতি প্রকাশিত এক নিবন্ধে উল্লেখ করেছে, ভিনেগার একটি শক্তিশালী এসিড জাতীয় পদার্থ হওয়ায় এটি যে কোনো ব্যাকটেরিয়া ৯৮শতাংশ দূর করতে পারে। আপনার পরিবারকে সুরক্ষিত রাখতে এখুনি খোঁজ করুন ঘরে ভিনেগার আছে কি না? না থাকলে আজই কিনে নিয়ে আসুন। আর নিশ্চিন্ত থাকুন, সুস্থ থাকুন।

যে খাবার গুলো কখনো অনেক সময় যাবত রান্না করবেন না

Image
কিছু খাবার আছে যেগুলো অল্প আঁচে বেশি সময় নিয়ে মোটেও রান্না করা উচিত নয়। এতে স্বাদ তো নষ্ট হয়ই, একই সাথে নষ্ট হয় খাবারের গুণাগুণও। চলুন, চিনে নিই এমন কিছু খাবার। ১. নুডুলস বা পাস্তা জাতীয় খাবারকে কখনো অল্প আঁচে রাঁধবেন না। বেশি সময়ও রাঁধার প্রয়োজন নেই। এই খাবারগুলো ওভার কুকড হলে খেতে জঘন্য লাগবে। ২. শাক কখনো বেশি সময় রান্না করবেন না। আমাদের দেশে শাক দীর্ঘসময় জ্বাল দিয়ে রাঁধার একটা প্রবণতা আছে। এতে শাকের সমস্ত গুনাগুণই শেষ হয়ে যায়। ৩. আলু ছাড়া অন্য কোন সবজিও বেশি সময় রান্না করার প্রয়োজন নেই। কেবল সিদ্ধ হতে যেটুকু সময় লাগে, সেটুকু সময়ই রান্না করুন। বেশি সময় রাঁধলে পুষ্টিগুণ চলে যায়। ৪. চিংড়ী মাছ কখনোই বেশি সময় নিয়ে রান্না করবেন না। এতে মাছ শক্ত হয়ে যায়। অন্যান্য মাছের ক্ষেত্রেও তাই। সেগুলো শক্ত হবে না, তবে বেশি সময় দমে রাখলে মাছ ভেঙে যাবে ও পুষ্টিগুণও নষ্ট হয়ে যায়। ৫. দই বা ক্রিম বা দুধ ইত্যাদি খাবারগুলোও তরকারিতে ব্যবহার করলে বেশিসময় রান্না করার কোন দরকার নেই। এতে খাবারের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। ৬. খাবারে লেবুর রস দেয়ার পর বেশি সময় রান্না করলে খাবার তেতো হয়ে য...

১ বছর পর্যন্ত ডিম ভালো রাখার দারুণ কৌশল

Image
ফ্রিজ ছাড়াই মোটামুটি ১ মাস পর্যন্ত ডিম সতেজ রাখা যায়, স্বাদ ও পুষ্টিতে বিন্দুমাত্র ঘাটতি ছাড়াই। কিন্তু এক বছর? কীভাবে সম্ভব? এটা ত জানি না, তাহলে জেনে নিন দারুণ এই কৌশলটি। ডিম ১ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণের জন্য ডিম ডিপ ফ্রিজে রাখতে হবে। কিন্তু হ্যাঁ, ডিপ ফ্রিজে আপনি গোটা ডিম রাখতে পারবেন না, এতে ডিমগুলো নষ্ট হবে। ডিপ ফ্রিজে রাখার জন্য ডিমগুলোকে ভেঙে নিন এবং সামান্য লবণ দিয়ে গুলে নিন। খুব বেশী ফাটানোর কোন প্রয়োজন নেই। এবার এই ডিম গুলোকে ছোট ছোট বক্সে বা বাটিতে ভরে সংরক্ষণ করুন। সবচাইতে ভালো হয় বরফ জমাবার ট্রে-তে আইস কিউব রূপে সংরক্ষণ করলে। দুটি আইস কিউব সমান একটি ডিম, ফলে আপনার হিসাব রাখতেও সুবিধা হবে। দুটি কিউব বের করে নিলেই একটি ডিমের প্রয়োজন মিটে যাবে। বরফ জমাবার ট্রে-তে গোলানো ডিম দিন, জমে গেলে কিউব গুলো বের করে নিয়ে প্লাস্টিকের ব্যাগে সংরক্ষণ করুন। এতে জায়গাও বাঁচবে অনেক । যদি ডিম না ফেটিয়ে রাখতে চান, সেক্ষেত্রে করতে পারেন আরও একটি কাজ। আপনার কাপকেক বা মাফিন তৈরির ট্রে-তে ডিম ভেঙে দিয়ে দিন, কুসুম যেন আস্ত থাকে সেইভাবে। ছোট বাটি হলেও চলবে। প্রতিটি ডিমের ওপরে দ...

মাত্র ৩০সেকেন্ডে নারিকেল ভেঙ্গে শাঁস বের করুন (ভিডিও)

Image
নারিকেল খেতে মন চাইলেই হয় না, তা ভেঙে শাঁস বের করতে হয়। কিন্তু নারিকেল ভাঙার যে ঝক্কি, তা অনেকেই পোহাতে চান না। আর যারা তা চান না, তাদের নারিকেল খাওয়াও হয় না। তবে নারিকেল ভাঙার ক্ষেত্রে একটু কৌশল অবলম্বন করলেই আর কষ্টের কায়দা কসরত করতে হবে না। মাত্র ৩০ সেকেন্ডেই পাওয়া যাবে নারিকেলের শাঁস। ১. খোসা ছড়ানো নারিকেল ভাঙার আগে পাক্কা ১২ ঘণ্টা ডিপ ফ্রিজের মধ্যে রাখতে হবে। ২. এরপর হাতুড়ি বা ওই ধরনের কোনো ভারি জিনিস দিয়ে নারিকেলের ওপর ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ধীরে ধীরে আঘাত করতে হবে, যতক্ষণ না তা কয়েক জায়গায় ফাটে। ৩. এরপর ফাটা মালাই ধরে আস্তে আস্তে টান দিলেই তা খুলে যাবে। আর অবিশ্বাস্যভাবে পেয়ে যাবেন কোনো রকম কাটাকুটি ছাড়াই পুরো নারিকেলের আস্ত শাঁস। ভিডিও টি দেখে নিন –

ঘরে মোমের গোলাপ বানানোর সহজ উপায়

Image
আজ আমি খুব সহজ উপায়ে আপনাদের গোলাপ বানানো শিখাব। যদিও দেখে মনে হতে পারে অনেক জটিল বিষয় কিন্তু আসলে তেমন কিছুই নয়। এমনকি উপকরণও লাগে খুবই সীমিত পরিমাণ। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে দেখে আসি বাসায় কীভাবে গোলাপের আদলে মোমবাতি তৈরি করা যায়। প্রয়োজনীয় উপকরণঃ – গোলাপি রঙের কিছু গলানো মোম – সাদা রঙের মোমবাতি – মোটা রশি যা সোলতে হিসেবে কাজ করবে – ফুটন্ত গরম পানি – একটি লাঠি – ছুরি। পদ্ধতিঃ প্রথমে একটি বাটিতে কোরানো গোলাপি রঙের মোম ও কোরানো সাদা মোম নিন। খেয়াল রাখবেন গোলাপি মোমের অংশটুকুই যেন বেশি থাকে। এরপর একটি গামলায় গরম পানি নিয়ে মোমের ( wax ) বাতিতে এর উপর বসিয়ে দিন যেন মোম গলে যায়। মাঝে মাঝে লাঠিটি দিয়ে নেড়ে মোম দুটিকে মিশিয়ে দেবেন। এখন থেকে শুরু হবে একটু গুরু গম্ভীর কাজ। একটি কাঠের বোর্ডের উপর গলানো মোম ঢেলে ছোট ছোট বৃত্ত করুন। এই বৃত্তের শেপই নির্ধারণ করবে গোলাপের পাপড়িগুলোর সাইজ কেমন হবে। আপনি যদি বড় গোলাপ চান তবে বৃত্তগুলো বড় মাপের করুন। আর সংখ্যাও নির্ভর করবে আপনার উপর। তবে ৬টির কমে বৃত্ত তৈরি করবেন না। তাহলে গোলাপ দেখতে সুন্দর লাগবেনা। এরপর মোমের বৃত...

নিজেই তৈরি করুণ সুন্দর এক জোড়া কানের দুল

Image
নানা রঙের কানের দুলে নিজের কানকে সাজাতে সব নারী ই ভালোবাসেন। শপিং এ গেলে হয়ত দশ পনেরটা দোকান ঘুরেন, নিজের পছন্দমত একজোড়া দুল কেনার জন্য। আচ্ছা, কেমন হবে যদি অল্প কিছু খরচে বাসায় বসে মাত্র পনের মিনিটেই আপনি বানিয়ে ফেলতে পারেন অসাধারণ আকর্ষণীয় এক জোড়া কানের দুল! কিংবা, চমকে দিতে পারেন প্রিয়জনকে, নিজের বানানো কানের দুল উপহার দিয়ে। যা যা লাগবে কানের দুল বানাতে : • সবুজ ছোট পুতি (দুই মুঠো পরিমান) • ক্রিস্টালের গোল লাল পুতি (৮ টি) • ক্রিস্টালের হিরকাকার লাল পুতি (২ টি) • কানের দুলের হুক (২ টি) • ছোট গোল হুক (২ টি) • লাল লম্বা পেন্ড্যেন্ট দুইটি (নিজের পছন্দ অনুযায়ী) • চিকন সরু তার (৩০ সে.মি) • সরু প্লাস (তার বাকানোর জন্য) কানের দুল বানানোর পদ্ধতি : কানের দুল বানানোর পুরো পদ্ধতিকে আপনি সুবিধার জন্য দুই ভাগে ভাগ করে নিতে পারেন। প্রথম ধাপ (মূল কানের দুল তৈরি) : – ৩০ সে.মি মাপের সরু তার কেটে নিন। মাঝ বরাবর একটু ভাঁজ দিয়ে নিন। এবার ৭টি ছোট সবুজ পুতি তারে ঢুকিয়ে একটা ছোট্ট গোল রিং তৈরি করুন। ৮ নং পুতিটিকে ছবিতে দেখানো নিয়ম অনুসারে, দুই পাশ থেকে ক্রসের ন্যায় (X আকারে) তারে ঢ...

১৪ টি খাবার ফ্রিজে সংরক্ষণ করবেন না!

Image
ফ্রিজের বিজ্ঞাপনে পৃথিবীর সকল খাবার ফ্রিজে টাটকা থাকে বলে উল্লেখিত থাকে। অনেকে এই বিজ্ঞাপনে মজে ফ্রিজে কোন খাবারটি রাখবেন আর কোনটি রাখবেন না তা নিয়ে অনেক দ্বিধায় পড়ে যান। এমন অনেক খাবারই ফ্রিজে রাখেন যা ফ্রিজে রাখার উপযুক্ত নয় এবং ফ্রিজে রাখার ফলেই খাবারগুলো নষ্ট হয়। আজ জেনে নিন এমনই কিছু খাবারের তালিকা যা ফ্রিজে রাখতে যাবেন না একেবারেই। ১. পাউরুটি – পাউরুটি ফ্রিজে রাখলে অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যায় যা পরে আর খাওয়া যায় না। তাই এটি স্বাভাবিক তাপমাত্রায় বাইরেই রাখুন। ২. আলু – ফ্রিজে আলু রাখতে যাবেন না ভুলেও। ফ্রিজে রাখলে আলুর আসল স্বাদ একেবারেই নষ্ট হয়ে যায়। বাইরে রাখুন একটি কাগজের প্যাকেটে। ৩. ফল – আপেল, কলা, কমলা, লেবু, মালটা, বেরী, তরমুজ ইত্যাদি ধরণের ফলগুলো ফ্রিজের বিজ্ঞাপনে ফ্রিজে রাখলেও আপনি রাখতে যাবেন না। ফ্রিজে রাখলে ফলের পুষ্টিগুণ ও স্বাদ দুটোই নষ্ট হয়ে যাবে। ৪. পেঁয়াজ ও রসুন – অনেকেই পেঁয়াজ কেটে ফ্রিজে রেখে দেন অথবা প্যাকেট ধরেই পেঁয়াজ ফ্রিজে রাখেন। দুটোর কোনটিই স্বাস্থ্যকর নয়। বরং পেঁয়াজ ফ্রিজে রাখলেই দ্রুত পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এবং রসুনে কালচে দাগ পড়ে যায়...

মাত্র ৫ মিনিটে এসি ছাড়াই ঘর ঠাণ্ডা করার দারুণ উপায়!

Image
চলছে প্রচণ্ড গরম! অস্থির হয়ে পড়েছেন প্রায় সবাই। সারাদিন না হয় কোনরকম সহ্য করা গেলো, কিন্তু প্রচণ্ড গরমে রাতের বেলাও যে ঘুম হচ্ছে না! সকলের বাড়িতে তো আর এসি নেই, সকলের এসি কেনার সামর্থ্যও নেই। অনেকের ঘরেই বাতাস খুব বেশী চলাচল করে না, আবার অনেকের বাড়ি ছাদের ঠিক নিচে বলে গরমটা অনেক বেশী লাগে, দিন শেষে ঘরটা হয়ে থাকে হিটারের মত গরম। তাহলে কী করবেন? শিখে নিন এসি ছাড়াই সাধারণ টেবিল ফ্যান দিয়েই ঘরকে শীতল করে ফেলার একটি দারুণ উপায়! যা যা লাগবে_ ১/ একটি টেবিল ফ্যান ২/ বড় এক বাটি বরফ। যা করবেন_ ◘ ঘরের জানালা খুলে দিন। ◘ এই জানালার দিকে পেছন অংশটা দিয়ে টেবিল ফ্যান ছেড়ে দিন। এমনভাবে দিন যেন জানালার খোলা অংশের ঠিক সামনেই ফ্যানটা ঘরে। এই টেবিল ফ্যান বাইরের ঠাণ্ডা বাতাস ঘরে টেনে আনবে। ◘ তারপর টেবিল ফ্যানের ঠিক সামনে একটি বড় বাটি ভর্তি বরফ রাখুন। এমনভাবে রাখুন যেন বাতাস এই বরফের গায়েও লাগে। ◘ আর তারপর দেখুন ম্যাজিক। কিছুক্ষণের মাঝেই আপনার ঘর থেকে গরম হয়ে যাবে একেবারে গায়েব! শুধু গায়েব না, ঘরটা হয়ে উঠবে শীতল। যতক্ষণ বরফ থাকবে, শীতল ভাব বজায় থাকবে। বরফ গলে গেলেও ঘরটা গরম হব...

ছোলা ভিজিয়ে রাখতে ভুলে গিয়েছেন? চিন্তা নেই মাত্র ৩০ মিনিটে ছোলা নরম করে নিন!

Image
ছোলা বা বুট ছাড়া যেন ইফতারি অপূর্ণ থেকে যায়। তবে একদম নরম ছোলা ভুনা খেতে চাইলে ছোলাটা ভিজিয়ে রাখতে হয় আগের রাতেই, কমপক্ষে সেহেরির সময় বা সকাল বেলা। ৬/৭ ঘণ্টা না ভিজিয়ে রাখলে ছোলা Vetch ফোলে না, ফলে নরমও হয় না সিদ্ধ করার পর। ভিজিয়ে রাখা ছাড়াই নরম ও সুস্বাদু ছোলা ভুনা খেতে চান? বেশী না, সময় লাগবে মাত্র ৩০ মিনিট। কি, বিশ্বাস হলো না তো? চলুন তবে জেনে নিই একটি জাদুকরী উপায়। যা লাগবে – ছোলা ২৫০ গ্রাম ফুটন্ত গরম পানি দের থেকে ২ লিটার প্রেসার কুকার যা করবেন – – ছোলা Vetch ভালো করে ধুয়ে একটি বড় পাত্রে নিন। – তারপর ফুটন্ত গরম পানি Boiling hot water ছোলার মাঝে দিয়ে দিন। পাত্র ঢাকনা দিয়ে রাখুন। এভাবে রেখে দিন ১৫ থেকে ২০ মিনিট। – এবার প্রেসার কুকারে ছোলাগুলো পানি সহ দিয়ে দিন। এমনভাবে পানি দেবেন যেন ছোলা Vetch ভালো মত ডুবে থাকে পানিতে। – প্রেসার কুকার চুলায় Stove বসিয়ে দিন বেশী আঁচে। সিটি বাজা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। – ৩ থেকে ৫ টি সিটি বাজলেই চুলা নিভিয়ে দিন। চুলা থেকে কুকার সরাবেন না, সেভাবেই রেখে দিন। – প্রেসার কুকার Pressure cooker থেকে সমস্ত বাষ্প নিজে নিজে বের ...

মাছির উপদ্রব দূর করার ৩ টি দারুণ ঘরোয়া কৌশল!

Image
বর্ষাকাল এলেই মাছির উপদ্রব বেড়ে যায়। মাছি বহন করে অসংখ্য রোগের জীবাণু, যা কোনভাবে আপনার খাবার বা পানিতে লাগলেই মারাত্মক সব অসুখে আক্রান্ত হবেন আপনি। খাবার না হয় ঢেকে রাখলেন, কিন্তু মাছি Fly ছোট শিশুদের শরীরেও বসে যার পরিনাম শিশুদের অসুস্থতা। মাছির যন্ত্রনায় ত আর সারাক্ষণ দরজা জানালা বন্ধ করে বাঁচা যায় না। অন্যদিকে কীটনাশক ওষুধ স্প্রে করাও একেবারেই স্বাস্থ্য সম্মত নয়। তাহলে কী করবেন? আজ জেনে নিন ৩টি দারুণ উপায়। এই পদ্ধতিতে পরিবারের কারো স্বাস্থ্যের ক্ষতি না করেই মাছিকে ভাগিয়ে দিতে পারবেন আপনি! পদ্ধতি – ১ মাছিরা লবঙ্গের গন্ধ Cloves smell পছন্দ করে না। ভালো মানের লবঙ্গ Cloves (যেগুলো থেকে নির্যাস বের করে নেয়া হয়নি) একটু থেঁতো করে আপনার ডাইনিং টেবিলে রাখুন। মাছি Fly কাছে ঘেঁষবে না। পদ্ধতি – ২ মাছি পুদিনা খুবই অপছন্দ করে। রান্নাঘর বা খাবার টেবিলে টব সহ পুদিনার গাছ রাখুন, মাছি Fly থাকবে দূরে। পদ্ধতি – ৩ – এই কাজে প্রয়োজন হবে কেবল একটি পাটের দড়ি! – এক টুকরো পাটের দড়ি পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। – ভালো মত ভিজে গেলে পানি নিংড়ে নিন। এমন ভাবে যেন পানি পড়ে আপনার ঘর নোংরা ন...

মাত্র ৫টাকা খরচ করে জুতা জোড়াকে বানিয়ে ফেলুন “ওয়াটার প্রুফ” (ভিডিও)

Image
এখন বর্ষাকাল হঠাত হঠাত বৃষ্টি হচ্ছে। বাইরে গিয়েছেন অথচ বৃষ্টির পানিতে বা কাদা দিয়ে জুতো ভেজেনি কখনো, এমন মানুষ বাংলাদেশে খুঁজলেও মিলবে না। বিশেষ করে যারা কাপড়ের জুতো পরেন, তাঁদের অবস্থা আরও নাজেহাল। জুতা ভিজে বিব্রতকর অবস্থা তো হয়ই, সাথে জুতো জোড়াও পচে নষ্ট হয়। তাহলে উপায়? উপায় হচ্ছে জুতা জোড়াকে প্রায় বিনা খরচে ঘরে বসেই “ওয়াটারপ্রুফ” বানিয়ে ফেলা। এক জোড়া ওয়াটার প্রুফ জুতার জন্য ৫টি টাকা তো আপনি খরচ করতেই পারেন, তাই না? চলুন, জেনে নিই বিস্তারিত। যা যা লাগবে_ একটি মোমবাতি (৫ টাকা দামের সাধারণ মোমবাতি হলেই হবে, তাও পুরোটা লাগবে না) একটি হেয়ার ড্রায়ার বা গ্যাসের চুলা। যা করবেন_ – আপনার কাপড়ের জুতা Shoes জোড়া নিন। তারপর এর গায়ে খুব ভালো করে ঘষে ঘষে মোমবাতি লাগান। – একটু জায়গাও বাদ দেবেন না। জুতার ফিতা থেকে শুরু করে ওপরের প্রত্যেক ইঞ্চিতে মোমবাতি লাগান। যত পুরু করে লাগাতে পারবেন, তত ভালো। – মোমবাতি Candle লাগানোর পর পুরো জুতাটা একদম সাদাটে দেখাবে মোমের আস্তরনের জন্য। ভয় পাবেন না। একটু পরই এটা ঠিক হয়ে যাবে। – এবার আপনার হেয়ার ড্রায়ার হাই হিটে দিয়ে জুতা shoes জোড়াকে...

ঘর থেকে ইঁদুরের উপদ্রব দূর করুন খুবই সহজ ৪ টি কৌশলে

Image
ঘরে ইঁদুর হলে কি পরিমাণে যন্ত্রণাদায়ক সমস্যার সৃষ্টি হয় তা কেবল ভুক্তভুগিরাই জানেন। কাপড়চোপড়, বইপত্র কেটে একাকার করাই ইঁদুরের একমাত্র কাজ। এছাড়াও ইঁদুরের কারণে নানা রোগ বালাই ঘরে লেগেই থাকে। ইঁদুরের বিষ দিলেও অনেক সময় কাজ হয় না। এছাড়াও অনেকের ঘরে শিশু থাকে বলে বিষ দেয়া নিরাপদও নয়। এরচাইতে বরং আরও সহজ কিছু উপায় জেনে নিন। ঘরের সামান্য টুকিটাক জিনিস দিয়েই ইঁদুরের উপদ্রব থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে পারেন খুব সহজে। ১/ গোল মরিচের ব্যবহার – গোলমরিচের গন্ধ ইঁদুর একেবারেই সহ্য করতে পারে না। গোলমরিচের পানজেন্ট ধরণের ঘ্রাণ অর্থাৎ ঝাঁজ পূর্ণ ঘ্রাণ ইঁদুরের ফুসফুসে গেলে শ্বাস নিতে পারে না ইঁদুর। আর একারণে খুব সহজেই মারা পড়ে। যে সকল স্থানে ইঁদুরের উপদ্রব বেশী বা ইঁদুরের rat আবাস রয়েছে মনে করছেন সেসকল স্থানে গোলমরিচ গুঁড়ো করে ছড়িয়ে রাখুন। ইঁদুরের বংশ নির্বংশ করতে পারেবন খুজ সহজেই। ২/ তেজপাতার ব্যবহার – তেজপাতা খুবই উপকারী একটি মসলা যা প্রত্যেকের ঘরেই রয়েছে। এই উপকারী মসলাটিও ইঁদুর থেকে বাঁচতে ব্যবহার করতে পারেন অনায়েসেই। তেজপাতাকে ইঁদুরেরা নিজেদের খাবার মনে করে। কিন্তু তেজপা...

আপেল দিয়ে অসাধারণ ফুল তৈরির কৌশল! (ভিডিও)

Image
দেখতে দেখতে চলে এসেছে ঈদ। এই ঈদের দিনে আপনার টেবিলে দারুণ কিছু সাজাতে চান? তাহলে ১ মিনিটে শিখে নিন আপেল দিয়ে ফুল তৈরির কৌশল। একটি আপেল দিয়ে প্রায় ৪টি পর্যন্ত ফুল তৈরি করা যাবে। শুধু তাই নয়, এই ফুল আপনি খেতেও পারবেন! তাহলে চলুন, শিখে নিই সহজ কৌশলটি। যা যা লাগবে_ – একটি আপেল – ছুরি – শুকনো চেরি – টুথপিক – আপেলের বল তৈরি করার একটি চামচ (না হলেও হবে) যেভাবে ফুল বানাবেন_ – আপেলটি দুই ভাগ করে কেটে নিন ভিডিওতে দেখানো উপায়ে। – তারপর ছোট ভাগটির অর্ধেককে পাতলা পাতলা স্লাইস করুন। – এবার আপেলের একটি ছোট বল তৈরি করে নিন ভিডিওতে দেখানো উপায়ে। এর বদলে আপেল বা চেরিও ব্যবহার করতে পারেন। এটি এমন একটা কিছু, যেটার ওপরে ফুলটি বসে থাকবে। – টুথপিক দিয়ে আপেলের স্লাইস ও আপেলের বলকে আটকে দিন। – এবার একটি একটি করে স্লাইস পাপড়ির মত করে মেলে দিন। ওপরে আটকে দিন একটি চেরি। ব্যস, তৈরি আপনার apple flower আপেলের ফুল। ভালোভাবে বুঝার জন্য এই ভিডিওটি দেখুন। How to Make a Rosette with an Apple (HD)

টিকটিকির যন্ত্রণা থেকে মুক্তির খুবই সহজ ৪ টি উপায়

Image
টিকটিকি খুবই বিরক্তিকর একটি যন্ত্রণার নাম। ঘরের এমন কোনো স্থান নেই যেখানে এই প্রাণীটির আনাগোনা নেই। আর সেই সাথে থাকে তার সাদা কালোয় মেশানো অপূর্ব কারুকাজ। মাত্রই পরিষ্কার করলেন কোনো স্থান, কিছুক্ষণের মধ্যেই দেয়ালে বসে প্রাকৃতিক কর্ম সাধন করে আপনার পরিশ্রমের বারোটা বাজিয়ে বসে থাকবে। আজকে চলুন এই যন্ত্রণা থেকে দ্রুত মুক্তির কার্যকরী উপায় জেনে নেয়া যাক। ১) পেপার স্প্রে – শুকনো মরিচ গুঁড়ো করে নিয়ে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ঘণ্টাখানেক। এরপর এই পানি ছেঁকে নিয়ে একটি স্প্রে বোতলে ঢুকিয়ে নিন। এই পানি স্প্রে করুন রান্না ঘরের র‍্যাক, টিউব লাইটের কর্নারে, এবং অন্যান্য সম্ভাব্য সকল স্থানে। শুকনো মরিচের ঝাল এবং গন্ধ মেশানো এই পানির কারণে টিকটিকি Lizard দূরে পালাবে। ২/ পেঁয়াজ – পেঁয়াজের সালফার কম্পাউন্ডের বাজে গন্ধ টিকটিকি একেবারেই সহ্য করতে পারে না। তাই কয়েক স্লাইস পেঁয়াজ কেটে টিকটিকি লুকোনোর স্থানে রেখে দিন। মূলত ভেন্টিলেটরের ভাঁজের ভেতরেই টিকটিকি Lizard থাকতে বেশ পছন্দ করে। এমনই অন্যান্য কিছু স্থান খুঁজে বের করে ঘরে লুকোনোর স্থান একেবারেই রাখবেন না, তবেই মুক্তি পাবেন এই যন্...

খাঁটি মধু চেনার সহজ ৫টি উপায়

Image
সব মধুর চেহারা একই রকম হওয়ায় বোঝা দায় কোনটি আসল, কোনটি নকল। মধুর মধ্যে সাধারণত ভেজাল হিসেবে পানি, চিনি ও আরও অনেক কিছু মেশানো হয়। তবে খাঁটি মধু চেনার জন্য কয়েকটি উপায় আছে। চলুন জেনে নিন সেই সহজ উপায়গুলি। ১. এক গ্লাস পানিতে এক চামচ পরিমাণ মধু দিন। তারপর আস্তে আস্তে গ্লাসটি নাড়া দিন। মধু পানিতে সঙ্গে মিশে গেলে নিশ্চিত হবেন সেটা ভেজাল মধু। আর মধু যদি ছোট পিণ্ডের মতো গ্লাসের পানিতে ছড়িয়ে যায়, তাহলে বুঝবেন সেটা খাঁটি মধু Pure honey । ২. মধুর আসল-নকল নির্ধারণ করতে এক টুকরো কাগজে অল্প একটু মধু লাগিয়ে নিন। এবার যেখানে পিঁপড়ে আছে সেখানে রেখে দিন। তারপর অপেক্ষা করতে থাকুন। মধুতে যদি পিঁপড়া ধরে তাহলে বুঝে নেবেন আপনার কেনা মধুতে ভেজাল আছে। ৩. এক টুকরো পরিস্কার সাদা কাপড়ে অল্প একটু মধু লাগিয়ে শুকিয়ে নিন। একটু পর কাপড়টি ধুয়ে ফেলুন। কাপড়ে দাগ থেকে গেলে বুঝতে হবে এই মধু নকল। আর কাপড়ে দাগ না থাকলে সেটা খাঁটি মধু। ৪. এছাড়াও একটু সময় নিয়ে যদি যাচাই করতে চান আপনার কেনা মধুটি আসল না নকল তাহলে, মধু honey ডিপ ফ্রিজে রেখে দিন। ভেজাল মধু হলে এটা জমে যাবে। আর না জমলেও ভেজাল মধুর নিচে...

পিঁপড়ার যন্ত্রনা থেকে রক্ষা পাওয়ার সহজ ১০টি উপায়

Image
পিঁপড়ার যন্ত্রনা যে কি তা শুধু ভুক্তভোগীরাই বুঝতে পারে। পিঁপড়ার যন্ত্রনায় ঘরে কোন মিষ্টি জিনিস রেখে শান্তি নেই। বাজারের কেনা পিঁপড়ার ঔষধ দিয়ে পিঁপড়ার হাত থেকে সাময়িক মুক্তি পেলেও কিছুদিন পর আবার তাদের দেখা পাওয়া যায়। তার চেয়ে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করে মুক্তি পেতে পারেন এই পিঁপড়ার হাত থেকে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে ঘরোয়া উপায়ে পিঁপড়ার হাত থেকে রক্ষা পাবেন। ১। আঠালো টেপ আপানার বিস্কুটের জারের মুখে আঠালো টেপ লাগিয়ে রাখুন। পিঁপড়া এই আঠালো চটচটে স্থানে হাঁটতে পারে না। ফলে তারা সেখান থেকে দূরে থাকবে। ২। চক রান্নাঘরের দরজার সামনে, বিস্কুটের টিনের চারপাশে চক দিয়ে দাগ টেনে রাখুন। চকে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট আছে যা পিঁপড়ারা একদমই পছন্দ করে না। আপানার গাছের চারপাশে চকের গুড়া ছড়িয়ে রাখতে পারেন। এতে করে গাছে পিঁপড়া ধরবে না। ৩। ময়দা ঘরের যেসব জায়গায় পিঁপড়া বেশী থাকে সেসব স্থানে লাইন করে ময়দার গুঁড়া ছিটিয়ে দিন। পিঁপড়া Ant লাইন অতিক্রম করে ওপাড়ে যেতে পারবে না। ৪। লেবু লেবুর সাইট্রিক অ্যাসিড পিঁপড়া মারতে সক্ষম। পিঁপড়া যেসব জায়গায় দেখবেন সেখানে লেবুর রস ছিটিয়ে দেন। আপনি চাইলে ...

আলুর খোসা ছাড়ানোর সহজ পদ্ধতি (ভিডিও)

Image
আলু এখন সবার প্রিয় খাবার। আলুর ব্যবহার বহু গুণ। মজাদার খাবারে আলুর বিকল্প নেই। তবে যতো ঝক্কি-ঝামেলা খোসা ছাড়ানো নিয়ে। ছুরি বা সিলার দিয়ে আলুর খোসা ছাড়ানো যেমন বিরক্তিকর তেমনি সময় সাপেক্ষ। বর্তমান যুগে মানুষ চায় সহজ পদ্ধতিতেই সব কাজ করতে। আলুর খোসা ছাড়ানোই বা বাদ যাবে কেন? আর তাই ১ মিনিট পঁয়তাল্লিশ সেকেন্ডের এই ভিডিওটি দেখে শিখে নিন সহজ উপায়ে আলুর খোসা ছাড়ানো কৌশল। সাধারণত আমরা সিলার দিয়ে আলুর খোসা Potato Peeling ছাড়িয়ে সেটাকে রান্নার জন্য প্রস্তুত করি। কিন্তু ভিডিওতে সিলারের পরিবর্তে ধারালো ছুরি ব্যবহার করেছেন। আলুর দুটো দিক রয়েছে। লম্বালম্বি ও আড়াআড়ি। প্রথম ধাপে আলু আড়াআড়ি রেখে মাঝ বরাবর ছুরি দিয়ে খোসার চারপাশে দাগ কাটতে হবে। সেক্ষেত্রে আলুর মূল অংশ অক্ষত থাকবে তবে আলুর সাথে সংযুক্ত খোসা দুটো ভাগ হয়ে যাবে। সবগুলো আলুতে দাগ কাটা হয়ে গেলে তা পানিতে সিদ্ধ করতে হবে। সিদ্ধ হয়ে এলে পানি ছেঁকে ঠাণ্ডা পানিতে আলুগুলোকে রেখে দিতে হবে। দেখুন, আলুর মাঝ বরাবর দাগের দু’পাশে খোসা বিভক্ত হয়ে গেছে। এবার দু’পাশ থেকে খোসা তুলে নিন। সহজেই খোসা আলু থেকে উঠে আসবে। প্রয়োজন বো...

মাত্র ২ মিনিটে আপেল দিয়ে হাঁস বানানোর কৌশল (ভিডিও)

Image
একটি আপেল হাতে নিন এই আপেল মাত্র দুই মিনিটে হয়ে যেতে পারে একটি সুন্দর হাঁস। আসুন শিখে নেয়া যাক। প্রথমে গোল আপেলের বোটার পাশ থেকে কোনাকুনি দুই ভাগে কেটে নিন। একভাগের সমান দিকটি ফল কাটা বোর্ডের ওপর রেখে মাঝ বরাবর একটু জায়গা সমান রেখে দিন। ছবিটি দেখেও শিখে নিতে পারেন_ এর দুই পাশে ৯০ ডিগ্রী কোনাকুনি করে দুই টুকরা আপেল কেটে নিন। ওই দুই অংশ একেবারে পাতলা না করে যতোবার কাটা যায় ততবার ৯০ ডিগ্রী কোনে কাটতে থাকুন। তারপর টুকরোগুলো একে একে হাঁসের পাখার মতো করে সাজাতে হবে। ওই টুকরাগুলো আপেলের যে অংশ থেকে নেয়া হয়েছে সেখানে আবার লাগিয়ে দিন। আলাদা যে ভাগটি অবশিষ্ট আছে, সেখান থেকে পাতলা এক টুকরা আপেল নিন। সেটা দিয়ে হাঁসের মাথার আকার দিয়ে কেটে নিন। আপেলের বীজ দিয়ে হাঁসের চোখও বানাতে পারেন। সব শেষে দুই পাখার মাঝ বরাবর যে জায়গাটি সমান ছিলো, সেখানে কেটে হাঁসের মাথাটি বসিয়ে দিলেই হয়ে গেল। আপনার পছন্দের আপেলটি হাঁসের আকৃতিতে পরিবেশন করে প্রসংশাও পেতে পারেন। হাঁস বানানোর কৌশলটি ভালোভাবে শিখতে ভিডিওটি দেখে নিন। ক্লিক করুন

মাকড়সা তাড়ানোর কার্যকরী ৩টি ঘরোয়া কৌশল!

Image
 অনেকে মাকড়সা দেখে ভয়েই অজ্ঞান অনেকে ৷ ঘরে ঘরে এই দৃশ্য খুবই সাধারণ। এই কীটের হাত থেকে রক্ষা করতে যতোই ঝাড়ু দিন না কেন এরা ঠিক উপস্থিত হবে আপনার বাড়িতে আর জাল ছড়াবে না  আপনার প্রিয় দেওয়াল। এর বিষও মারাত্মক। যা আপনার পরিবারকে অসুস্থ করতে পারে। তাহলে উপায় কি? আপনার ঘর থেকে এদের চিরতরে বিদায় দিতে কিছু সহজ উপায় অবলম্বন করুন। ১/ লেবু – লেবুর ভিটামিন সি মাকড়সা তাড়াতে খুব দারুণ কাজ করে। ঘরের যে জায়গাগুলোতে মাকড়সার আনাগোনা বেশি সেখানে লেবুর রস ঘষে দিন যেমন- জানালায়, বুক শেলফ, রান্না ঘরের তাকে বাথরুমের স্ল্যাভে। তাছাড়া কয়েকটি লেবু নিয়ে তা থেকে রস বের করে মাকড়সার জাল হতে পারে এমন জায়গাগুলোতে স্প্রে করতে পারেন। ২/ পুদিনা পাতা – মাকড়সা পুদিনা পাতার গন্ধ সহ্য করতে পারে না৷ তাই ঘর থেকে মাকড়সা দূর করতে কিছু পুদিনা পাতা জলে দিয়ে ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে নিন৷ তারপরে সেটি স্প্রে বোতলে ভরে ঘরের যে সব জায়গায় মাকড়সার জাল রয়েছে সেখানে স্প্রে করুন। পুদিনা পাতার বদলে পুদিনা পাতার তেলও ব্যবহার করতে পারেন। পুদিনার তেল সামান্য জলের সঙ্গে মিশিয়েও স্প্রে করতে করতে পারেন। ৩/ হোয়াইট ভি...

খাঁটি সোনা চেনার সহজ ৩টি উপায়

Image
শুধুমাত্র নারীর অঙ্গশোভা বাড়াতে নয়- আভিজাত্য এবং সম্পদ সংরক্ষনে যুগ যুগ ধরেই সমান উজ্জ্বল সোনা। আর সোনালী ফ্যাশনে নিজেকে সাজাতে কে না চায়? তাছাড়া বিয়ে কিংবা বিশেষ দিনের উপহার হিসেবে সোনা সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য। কিন্তু হাতে টাকা থাকলেও সোনা কিনতে সাহস পান না অনেকে। যদি ঠকায়? এবার ভয় তাড়িয়ে হয়ে উঠুন বিচক্ষণ ক্রেতা, সহজ ৩ উপায়ে চিনে নিন খাঁটি সোনা। ১) সোনা কিনুন ২৪ ক্যারটের – ২৪ ক্যারট সোনাই আসল খাঁটি সোনা। ২৪ ক্যারট সোনা মানে ৯৯.৯% শতাংশ খাঁটি সোনা। কিন্তু দোকানে সাধারণত, ২৪ ক্যারট সোনা Gold দিয়ে গয়না তৈরি হয় না। তাতে সেই সোনার অলঙ্কার বড্ড নরম হয়ে যাবে। তাই দোকানে সাধারণত, ২২ ক্যারট সোনা দিয়েই অলঙ্কার তৈরি করা হয়। আপনি সেদিকটা খতিয়ে দেখে নেবেন, যাতে ২২ ক্যারট সোনা দেওয়া হয়। ২২ ক্যারট সোনা মানে ৯১.৬% শতাংশ সোনা। ২) BIS চিহ্ন দেখে সোনা কিনুন – সাধারণত, সোনা কেনার আগে হলমার্ক দেখেই মানুষ কেনেন। এটাই নিয়ম খাঁটি সোনা Pure gold চেনার ক্ষেত্রে। কিন্তু এছাড়াও BIS চিহ্ন দেখে সোনা কিনুন। তাতে আপনি নিশ্চিত থাকবেন যে, আপনার সোনা সত্যিই খাঁটি। ৩) ফ্লুরোসেন্স মেশ...

কাপড়ের দাগ দূর করার সহজ কিছু উপায়!

Image
যদি আপনার বাসায় ছোট বাচ্চা থাকে তাহলে কার্পেট, ম্যাট, এবং বিছানায় গ্লিটার, চকলেট, আইসক্রিম, সস, মাটি এবং অন্যান্য দাগ লাগাটা খুবই স্বাভাবিক। বেশির ভাগ মায়েরাই এটা জানেন যে এই সমস্ত দাগ দূর করাটা অনেক সময় বেশ কঠিন মনে হয়। এই সমস্ত দাগ দূর করার জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে আপনাকে। আসুন আজ আমরা এমন কিছু পদ্ধতি জেনে নেই যার মাধ্যমে সহজেই বিভিন্ন প্রকার দাগ দূর করা যায়। ১। যদি জামায় কলমের কালির দাগ লেগে যায় তাহলে এই কালির দাগের উপর ২-৩ ফোঁটা  হ্যান্ড স্যানিটাইজার লাগান। টুথব্রাশ দিয়ে দাগের উপর ঘষুন এবং বেকিং পাউডারের পেস্ট লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে দিন। তারপর গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ২। কাদা মাটির মত কঠিন দাগ দূর করার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হচ্ছে ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা। এর জন্য ২ টেবিল চামচ ব্লিচিং পাউডার পানির সাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। এবার এই পেস্টটি কাদার দাগের উপর লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দাগ গায়েব হবে। ৩। জামা কাপড় বা বিছানার চাদর থেকে প্রস্রাবের দাগ দূর করার জন্য গরম পানি ও সাদা ভিনেগার মিশিয়ে তাঁর মধ্যে কাপড়টি ভিজিয়ে রাখুন। যদি সূক্ষ্...

কমলার খোসার অসাধারণ ৬টি ভিন্নধর্মী ব্যবহার ?

Image
কমলার খোসা দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করা হয় সেটি আমরা সবাই জানি। কিন্তু ঘর পরিস্কার করতে, ময়লার বাস্কেটের দুর্গন্ধ দূর করতে এই কমলার খোসা ব্যবহার করা যায়, তা কি আপনি জানেন? ঘরে এমন অনেক টুকিটাকি কাজে কমলার খোসা ব্যবহার করা যায়। আসুন তাহলে জেনে নিই কমলার খোসার এমন কিছু ব্যবহার। ১। পানির দাগ দূর করতে – আপনার প্রিয় কাঠের বা ধাতুর আসবাবপত্রে পানির দাগ পড়লে কেমন লাগবে? নিশ্চয় ভাল না! এই দাগ খুব সহজে দূর করা যাবে কমলার খোসার সাহায্যে। দাগের উপর কমলার খোসা orange peels ঘষুণ। কমলার খোসার তেল প্রাকৃতিকভাবে কাঠের দাগ দূর করে দেবে। ২। মাইক্রোওয়েভের দাগ দূর করা – একটি পাত্রে পানি এবং কিছু কমলার খোসা নিন। এটি মাইক্রোওয়েভে ৫ মিনিট সেদ্ধ করুন। কমলার খোসা ভেজানো পানির বাষ্প মাইক্রোওয়েভে লেগে যাবে। ৫ মিনিট পর একটি কাপড় দিয়ে মাইক্রোওয়েভটি মুছে ফেলুন। দেখবেন ওভেনের দাগ দূর হয়ে গেছে। ৩। জুতোর দুর্গন্ধ দূর করতে – অনেকের জুতোতে দুর্গন্ধ হয়ে থাকে। এই দুর্গন্ধ দূর করে দেবে কমলার খোসা। আপনার জুতোর ভেতরে কমলার খোসাতে বেকিং সোডা মিশিয়ে রেখে দিন। এটি আপনার জুতোর দুর্গন্ধ শুষে নেবে। ৪। প্রা...

এই তীব্র শীতেও ঘর উষ্ণ রাখার উপায় জেনে নিন!

Image
তীব্র শীতের কারনে লেপ কাঁথার নিচ থেকে বের হতেও ইচ্ছা করে না। কাজ ফেলে অলসদের সর্দার হওয়ায় তখন একমাত্র কাজ। তাই বলে এভাবে কি আর দিন চলে? পুরো ঘরটায় যদি গরম করা যায় তবে সমস্যা সমাধান। স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করা যাবে, শীতের কষ্টও পোহাতে হবে না। জেনে নিন শীতে ঘর উষ্ণ রাখতে সহজ কিছু উপায়। – এই শীতে ঘর গরম করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন ভারী ও উজ্জ্বল রঙের পর্দা। উজ্জ্বল রঙের পর্দাগুলো যেমন ঘর গরম রাখবে, তেমন ঘরের সৌন্দর্যও বাড়িয়ে দেবে অনেকখানি। – দরজা-জানালার ফাঁকা স্থানগুলো বন্ধ করে ফেলুন যত দ্রুত সম্ভব। এসব জায়গায় ব্যবহার করতে পারেন রাবারের বেল্ট। এটা যেমন শক্ত ও দীর্ঘস্থায়ী তেমন সাশ্রয়ী ও হাল্কা। কিনতে পারবেন পাইকারি ও খুচরা হার্ডওয়ারের দোকান থেকে। – ঘরে পর্যাপ্ত রোদ ও আলো ঢোকার ব্যবস্থা রাখতে হবে। যদিও শৈত্য প্রবাহে রোদের দেখা মেলা কম তবু বাকি সময়গুলোতে কিছুক্ষণের জন্য হলেও সূর্যের আলো ঠিকই পাওয়া যায়। দরজা-জানালার পর্দা সরিয়ে রেখে রোদের ছোঁয়া পড়তে দিন আপনার ঘরটিতে। – ঘরের দেয়ালে লাগিয়ে নিতে পারেন পাতলা ফয়েল কাগজ। আজকাল বিভিন্ন গিফট শপে একটু মোটা কাগজ কিনতে পাওয়া য...

পেঁয়াজ কাটতে গিয়ে চোখে পানি আসে? কান্না বন্ধ করতে চাইলে ভিডিওটি দেখুন

Image
পেঁয়াজ ছাড়া রান্না করা অসম্ভব। আবার কান্না ছাড়া পেঁয়াজ কাটা, সেটাও বলতে গেলে অসম্ভব। প্রায় সকলেরই পেঁয়াজ কাটতে গেলে চোখে পানি চলে আসে। এইরকম ঘটনা কেন ঘটে? আমরা যখন পেঁয়াজ কাটি তখন এর ভেতরের থাকা অসংখ্য কোষগুলোকে কেটে ফেলি। এর কারণে পেঁয়াজের কোষের ভেতরে থাকা পদার্থগুলো মুক্ত হয়ে যায়। কোষে থাকা অ্যামিনো এসিড ও সালফোক্সাইড এসিড বিক্রিয়া করে সালফেনিক এসিড তৈরি করে। আর পরবর্তীতে এই এসিড বাতাসের মাধ্যমে আমাদের চোখের ভেতর প্রবেশ করে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি করে থাকে। আর এই এসিড দূর করে দেওয়ার জন্য প্রাকৃতিকভাবে চোখের ভেতর থেকে পানি চলে আসে, যা আমরা কান্না বলে মনে করে থাকি। অদ্ভুত বিষয় হলো, রান্নার সময় পেঁয়াজের ভেতরে থাকা এনজাইমগুলো নষ্ট হয়ে যায় যার কারণে তখন পেঁয়াজের ধোঁয়ায় চোখে পানি আসে না। এই সমস্যার সহজ একটি সমাধান আছে। আসুন তাহলে জেনে নিই সহজ উপায়টি । যা যা লাগবে: পেঁয়াজ একটি ধারালো ছুরি যেভাবে করবেন: ১। প্রথমে পেঁয়াজের onion গোড়ার অংশটি অর্থাৎ যেখানে মূল থাকে সেটি একটি ধারালো ছুরি দিয়ে গোল করে কেটে ফেলুন। এমনভাবে কাটবেন যেন ভিতরের আঁশটি বের হয়ে আসে। ২। এবার পেঁয়া...

মাত্র ২০ টাকায় সারা বছর মশা থেকে মুক্ত থাকুন! (ভিডিও সহ)

Image
মশার কারনে সারা রাত ঘুমানো যায় না আর গরমের সময় ত আর রক্ষা হয় না আর এখন আর চিন্তা নেই। সারা বছর মশার প্রচন্ড উপদ্রব-এ আমরা প্রচুর বিরক্ত। মশা থেকে মুক্ত থাকার জন্য আপনার মনে হয়তোবা কয়েলের ছবি ভাসছে। কিন্তু একবারও ভেবে দেখেছেন, এক বছরে আপনি কয়েলের পিছনে কত টাকা খরচ করেছেন? আর সব থেকে বড় কথা হলো, কয়েল মানব শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর সেটা কি আপনি জানেন? আপনি হয়তোবা বলতে পারেন আমি কয়েল ব্যবহার করিনা। আমার আছে এ্যারোসল! সেটাতো মানব শরীরের জন্য আরো ভয়াবহ ক্ষতিকর । অথবা আপনি বলতে পারেন আমার কাছে ব্যাট আছে। কিন্তু মশার সাথে কতদিন ব্যাডমিন্টন খেলবেন? ১০টা মারবেন ১০০ মশা সামনে এসে হাজির হবে। আপনি মরে যাবেন কিন্তু আপনার মশা মারা আর শেষ হবে না! আজকে আপনাদের শেখাব কিভাবে মাত্র ২০ টাকা খরচ করে পুরো ১ বছর মশার উপদ্রব থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন। তবে তার আগে আপনাকে কয়েল এবং এ্যারোসলের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানতে হবে। তা নাহলে আপনার মাথায় ওগুলোই ঘুরপাক খাবে। কয়েলের মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর দিকঃ (১) আপনি যদি একটি মশার কয়েল টানা ৮ ঘন্টা জ্বালিয়ে রাখেন তাহলে ১৩৭টি সিগারেটের পরিমান বিষাক্ত ধোঁয়া আপ...

চিরতরে দূর করুণ ঘরের তেলাপোকা মাত্র ২টি উপাদানে, ভিডিও সহ ?(Get rid of Cockroaches from your homes forever)

Image
“তেলাপোকা” খুবই বিরক্তিকর, যন্ত্রণাদায়ক এক পোকার নাম। তেলাপোকা নেই এমন বাসা একটিও খুঁজে পাবেন না। প্রতিটি মানুষকে এই তেলাপোকার যন্ত্রণার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। তেলাপোকা শুধু বিরক্তিকর নয়, এটি স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। এটি খুবই নোংরা একটি পোকা যা আমাদের রান্নাঘরের জিনিসপত্রে হেঁটে বেড়ায় এবং জীবাণু ছড়িয়ে দিয়ে থাকে। আর এই জীবাণু থেকে সৃষ্টি হয়ে নানা রোগের। বাজারে নানা প্রকার তেলাপোকা মারার ওষুধ কিনতে পাওয়া যায়। কিন্তু এই ঔষুধ দিয়ে চিরদিনের জন্য তেলাপোকা দূর করার সম্ভব হয় না। খুব ছোট একটি কাজ করে আপনি চিরদিনের জন্য তেলাপোকার হাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন। আসুন জেনে নিই সেই ম্যাজিক্যাল উপায়টি। যা যা লাগবে – – ২০ গ্রাম বোরিক এসিড – ১ টেবিল চামচ আটা – পানি যেভাবে তৈরি করবেন: ১। সমপরিমাণে বোরিক এসিড এবং আটা মিশিয়ে নিন। তারপর এতে পানি মিশিয়ে নিন। পানি অল্প অল্প করে মিশিয়ে নিন। ২। ভাল করে মিশিয়ে রুটির মত ডো তৈরি করে নিন। লক্ষ্য রাখবেন ডো যেন বেশি নরম বা শক্ত না হয়ে যায়। ৩। এই ডো থেকে ছোট ছোট বল তৈরি করে নিন। সম্পূর্ণ ডোটি দিয়ে কয়েকটি বল তৈরি করে নিন। ৪। এবার ঘরের যেসব স্থানে...

মশা তাড়ানোর দীর্ঘস্থায়ী ও স্বাস্থ্যসম্মত উপায়! মোটামুটি ৪দিন ঘরে মশা থাকবে না?

Image
বিরক্তিকর উপদ্রব হচ্ছে মশা। মশার স্প্রে, মশার কয়েল কোন কিছুতেই যেন কাজ হয় না। যদি এই দুটার একটাও শেষ হয়ে যায় তাহলে তো রক্ষা নাই। আপনার রাতের ঘুম হারাম। কিন্তু আপনি কি জানেন খুব সহজে এই মশার যন্ত্রণা Mosquito torture থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আগেকার যুগে এসব কিছুই ছিল না। তখনকার মানুষ কিভাবে মশার Mosquito হাত থেকে রক্ষা পেত? অবাক হলেও এটা সত্যি যে তারা প্রাকৃতিক উপায়ে মশা তাড়াত। ভাবচ্ছেন কিভাবে সম্ভব? তাহলে আজ জানাবো আপনাদের প্রাকৃতিক উপায়ে মশার হাত থেকে দীর্ঘস্থায়ী মুক্তি পাবার উপায়। কর্পূরঃ মশা তাড়াবার একটা সহজ উপায় হল কর্পূর এর ব্যবহার, কয়েক টুকরো কর্পূর Camphor আধকাপ পানিতে ভিজিয়ে খাটের নীচে রেখে দিন। এতে নিশ্চিত ভাবে বাসায় মশার উপদ্রপ কমে যাবে। তুলসিঃ প্যারাসিটোলোজি রিসার্চ জার্নালের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, মশার শুককীট মারতে এবং মশাকে দূরে রাখতে তীব্র ভাবে কাজ করে তুলসী। আপনার ঘরের বারান্দায় অথবা জানালার পাশে তুলসী গাছ লাগিয়ে রাখুন এবং মশা Mosquito থেকে নিশ্চিন্তে থাকুন। এই গাছের মধ্যে এমন কিছু বৈশিষ্ট্য আছে মশাকে আপনার ঘররের ভিতর আসতে দিবে না। রসুনঃ মশ...

গ্যাসের চুলার দূর্ঘটনা এড়াতে ১০টি সতর্কতা ? জেনে নেই সঠিক সতর্কতা ?

Image
গ্যাসের চুলার বিস্ফোরণে বিভিন্ন সময় ঘটে যাচ্ছে দুর্ঘটনা। একটু সতর্ক থাকলেই এইসব দুর্ঘটনা এড়ানো যায়। দেখে নিন কি উপায়ে সতর্কতা অবলম্বন করা যায়- ১/ যে বাড়িতে আছেন অনুভব করুন , গ্যাস লিকেজের ওপর আছেন কি না। গ্যাস বেরোলে শব্দ হবে। গ্যাসেরও একটা গন্ধ আছে। ২/ পারিবারিক পর্যায়ে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। ৩/ গ্যাস-বিদ্যুৎ ব্যবহার কীভাবে করতে হবে। ৪/ ঠিক তেমনি গ্যাসলাইনে লিকেজ হলে তিতাস গ্যাসকে জানানো উচিত। ৫/ পাইপের লিকেজ বা চুলার চাবি নষ্ট হয়ে গেলে খেয়াল করতে হবে। ৬/ গ্যাসের চুলা চালু করে অন্য কাজ বা এর ওপরে কাপড় শুকাতে দিবেন না। ৭/ বাসার অভ্যন্তরে চুলা স্থাপন বা পাইপ নষ্ট হলে সেটা বাসার মালিককে বলতে হবে। ৮/ রান্না শেষে গ্যাসের চুলার চাবিটা ঠিকভাবে বন্ধ করে রাখা উচিত। ৯/ গ্যাস বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ হলে শরীরে ১৫-২০ মিনিট ধরে বিশুদ্ধ পানি ঢালতে হবে। সবাই সতর্ক থাকোন আপনি এবং আপনার পরিবারকে রক্ষা করোন দুর্ঘটনা থেকে।