Posts

Showing posts from December, 2017

রূপচর্চায় অনন্য ডিম

Image
নিজেকে সুন্দর করে তুলতে মানুষ কত কিছুই না করে! হরেক রকম ক্ষতিকর ক্যামিকালযুক্ত প্রসাধন ব্যবহার করতেও পিছপা হয় না। অথচ প্রকৃতিতেই রয়েছে এমন অনেক উপাদান যা শ্রীবৃদ্ধিতে অতুলনীয় অবদান রাখতে সক্ষম! ডিম এমনই একটি উপাদান। পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে ডিমের তুলনা নেই। শরীরের উপকারের পাশাপাশি ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও ডিম যথেষ্ট ভূমিকা রাখে। ডিমের নানা পুষ্টিগুণ আপনাকে ভেতর থেকে করে তোলে স্বাস্থ্যসমৃদ্ধ, সুন্দর! রূপচর্চায় অনন্য ডিম শুধু খাবারের মাধ্যমে নয় বাহ্যিকভাবেও ডিম রূপচর্চার উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা যায়। যেমন – ত্বকের অতিরিক্ত তেল কমাতে : ডিমের সাদা অংশ ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করে ত্বককে করে তোলে কোমল ও মসৃণ। একটি ডিমের পুরো সাদা অংশ ভালো করে ফেটে নিন। এতে আধা চা চামচ ময়দা ভালো করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মুখসহ গলা ও হাতে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। আপনার ত্বক হয়ে উঠবে তেলমুক্ত ও মসৃণ। স্ক্রাবার হিসেবে : ডিমের সাদা অংশ ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন। এরপর এতে ১ চা চামচ চালের গুঁড়া ও ২ চা চামচ দানাদার চিনি মেশান। মিশ্রণটি মুখসহ পুরো শরীরে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট মাসাজ করুন। এরপর...

যেভাবে নষ্ট ডিম সহজেই চিনবেন

Image
সকালের নাস্তা, কিংবা হঠাৎ অতিথি আপ্যায়নে ডিমের কোন জুড়ি নেই। তাই কেনার আগেই যাচাই করে নেয়া জরুরি ডিম নষ্ট কি না, কেননা একটা নষ্ট ডিম আপনার পুরো রান্নার আয়োজনকেই বরবাদ করে দিতে যথেষ্ট। আর শুধু কেনার আগেই নয় ফ্রিজে রাখা ডিমও কিন্তু নষ্ট হয়ে গেলো কি না তাও দেখা নেয়া জরুরি। সাধারণত আমরা ডিম কিনে এনে ফ্রিজে অনেকদিন ধরে রেখে দেই। তাই এসব ডিমের মধ্যে দু-একটা নষ্ট হতেই পারে। তাই যে কোনো ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকতে আসুন জেনে নেই ডিম ভালো না নষ্ট তা চেনার উপায়- ঠাণ্ডা পানিতে ডিমগুলো ছাড়লে ভালো ডিম কিছুক্ষণের মধ্যেই ডুবে যাবে। কিন্তু নষ্ট ডিমগুলো ভেসে উঠবে। আর নষ্ট ডিম অনেক সময় ধীরে ধীরে ডুবে। তবে সেটি তখন পানির মধ্যে ফেনা তৈরি করে। আলোর সামনে ধরলে যদি ডিমের ভিতর রিং-এর মতো আকার দেখা যায় তাহলে বুঝবেন ওই ডিমে পচন শুরু হয়েছে। ডিমটিকে একটি সমান প্লেটের উপর ফাটানোর পর যদি দেখা যায় কুসুমটি একই জায়গায় রয়েছে। তাহলে ডিমটি ভাল রয়েছে। আর ডিমের কুসুমটি ছড়িয়ে গেলে বুঝতে হবে ডিমটি নষ্ট। সেদ্ধ ডিমের ক্ষেত্রে ডিমের সাদা অংশ যদি ঘোলাটে এবং দুর্গন্ধযুক্ত হয়, তবে অনায়া...

হতাশা দূর করে আঙ্গুর

Image
আঙ্গুর আমাদের অতি পরিচিত একটি সুস্বাদু ফল। এ ফল পছন্দ করেন না এমন মানুষ বোধহয় তেমন একটা পাওয়া যাবে না। এ ফলের নানা খাদ্য ও ভেষজগুণ আছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানী ও গবেষকরা আঙ্গুরে নানা খাদ্যগুণ ও ভেষজগুণের সন্ধান পেয়েছেন। তারা আঙ্গুরকে একদিকে খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করছেন অন্যদিকে ভেষজ শিল্পেও ব্যবহার করছেন। পৃথিবীর প্রায় সব দেশে যে ফল পাওয়া যায় তার অন্যতম আঙ্গুর। এ ফলের সুমিষ্ট স্বাদ অনেককেই ফলটির গুণগ্রাহী করে তুলেছে। কালো, সবুজ ও লাল এই তিন রঙের আঙ্গুর সাধারণভাবে দেখতে পাওয়া যায়। আঙ্গুরের প্রায় ৭৯ শতাংশই পানি। এ ছাড়া, এতে ফ্রুকটোজ এবং খনিজ উপাদানসহ দেহের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান আছে। সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উইনকোনসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা আঙ্গুরে এক ধরনের লোহিত উপাদানের সন্ধান পেয়েছেন। ‘রেজভারেট্রল’ নামের এই রাসায়নিক উপাদান হৃৎপিণ্ড এবং রক্তনালীগুলোকে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। কম ক্যালোরিযুক্ত এ লোহিত উপাদান আয়ু বাড়ায় এবং বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে কমিয়ে দেয়। এ ছাড়া, ভিটামিন এ, বি, সি ছাড়াও আঙ্গুরে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, লৌহ, আয়োডিন এবং...

প্রার্থনা সুস্থ রাখে শরীর

Image
জীবন মানে কখনও সুখের নরম স্পর্শ পাওয়া, আবার কখনও দুঃখের জোয়ারে ভেসে যাওয়া। এই নিয়েই তো আমাদের রোজের জীবন।কিন্তু এসবের মাঝেও আমরা শান্ত থাকি, আনন্দে থাকি, কারণ এক অদৃশ্য শক্তি আমাদের মনের জোরকে বাড়িয়ে চলে, যে শক্তির নাম কারও কাছে আল্লাহ্‌, কারো কাছে ভগবান। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে প্রার্থনা করার সময় আমাদের মস্তিষ্ক এবং শরীরের অন্দরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে থাকে যে ধীরে ধীরে ব্রেন এবং দেহের শক্তি বাড়তে শুরু করে।বেশ কিছু বছর আগে ক্লিনিকাল ফিজিওলজির বিখ্যাত প্রফেসর ডাঃ লিসা মিলার একটি গবেষণা চলাকালীন লক্ষ করেছিলেন। এক যোগে সৃষ্টিকর্তার কাছে নিয়মিত প্রর্থনা করলে ব্রেনের ভেতর থাকা কর্টিসেস শক্তিশালী হতে থাকে।ফলে ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পেতে থাকে। এখানেই শেষ নয়, প্রার্থনা করলে আরও অনেক ফল পাওয়া যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক- ১। মানসিক চাপ দূর করেঃ  আমাদের সবারই জানা আছে যে, মানসিক চাপ বা স্ট্রেস হল অনেকটা বিষের মতো, যা ধীরে ধীরে আমেদের শেষ করে দেয়। সেই সঙ্গে ডেকে আনে হাজারো জটিল রোগকে। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে রক্ষা করতে প্রার্থনা করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। প্রমাণ...

ডায়রিয়া হলে কি ওষুধ খাবেন?

Image
ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে আমরা অনেকে চিন্তায় পড়ে যাই। অনেকে আবার ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে পায়খানা ঠেকাতে ফার্মেসি থেকে অযাচিত ওষুধ খাওয়া নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। এটি মোটেই ঠিক নয়। চিকিৎসকরা মনে করেন ডায়রিয়া হলে যে পানি ও লবণ শরীর থেকে বেরিয়ে যায়, সেটা খাওয়ার স্যালাইন দিয়ে পূরণ করলেই চলবে। বেশির ভাগ ডায়রিয়া নিজে থেকেই সেরে যায়। ওষুধ খাওয়ার কোনো প্রয়োজন নাই। সাধারণ ডায়রিয়ায় কোনো ওষুধ না খেয়ে বিশ্রাম নিন, বারবার খাওয়ার স্যালাইন বা ডাবের পানি পান করুন, বেশি করে তরল খান। ডায়রিয়া হলে শুধুমাত্র খাবার স্যালাইন খেলেই হবে। খাবার স্যালাইন কিনে খাওয়া যেতে পারে। আর না হয় ঘরে হাফ লিটার পানির মধ্যে এক মুঠো গুড় ও এক চিমটি লবণ দিয়ে স্যালাইন বানিয়ে নিন। অ্যান্টিমটিলিটি ওষুধ খেলে অন্ত্রের চলন কমে যায়, ফলে বারবার টয়লেটে যাওয়ার প্রবণতা কমে। কিন্তু এটি ডায়রিয়া সারাতে সাহায্য করে -এমন কোনো প্রমাণ নেই। বাজারে ডায়রিয়া বন্ধ করার কিছু ওষুধ প্রচলিত আছে। যেমন লপেরামাইড, কোডিন-জাতীয় ওষুধ। অনেকে আবার সিপ্রোফ্লক্সাসিন বা অ্যাজিথ্রোমাইসিন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে ফেলেন। ফ্লাজিল বা মেট্রোনিডাজলও ...

রোজ খান ১ টি আমলকি, পান ২০ টি উপকার ?

Image
রতিদিন এক গাদা ভিটামিন ট্যাবলেট না খেয়ে খান একটি করে আমলকি কিংবা আমলকির পাউডার ব্যবহার করতে পারেন রান্নায়। এই সামান্য আমলকি আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারি ৷ জেনে নিন আমলকি খাওয়ার ২০ টি উপকার ৷ ১। আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি কেবল চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয় এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। ২। এটি চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে। ৩। আমলকির রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে পারে। এছাড়াও এটি পেটের গোলযোগ ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে। ৪। এক গ্লাস দুধ বা জলের মধ্যে আমলকি গুঁড়ো ও সামান্য চিনি মিশিয়ে দিনে দু’বার খেতে পারেন। অ্যাসিডেটের সমস্যা কম রাখতে সাহায্য করবে। ৫। আধা চূর্ণ শুষ্ক ফল এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে খেলে হজম সমস্যা কেটে যাবে। খাবারের সঙ্গে আমলকির আচার হজমে সাহায্য করে। ৬। প্রতিদিন সকালে আমলকির রসের সঙ্গে মধু মিশে খাওয়া যেতে পারে। এতে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। ৭। আমলকির রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চোখের প...

জেনে নিই গরম পানি দিয়ে গোসলের অনেক উপকারিতা

Image
কুসুম গরম পানি আপনাকে কেবল ঠান্ডার হাত থেকেই রেহাই দেবে না, এর রয়েছে বেশকিছু উপকারিতা। এবেলার প্রতিবেদন। এবার আসুন জেনে নিই কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসলের নানা গুণ- ১. ডায়াবেটিস রোগীতে ক্ষেত্রে গরম পানিতে গোসল রক্ত থেকে গ্লুকোজের পরিমাণ কমায়। এর ফলে ওজন কমে। ২. গরম পানিতে গোসল করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। যাদের মাথাব্যথা আছে এর ফলে তাদের এ যন্ত্রনার উপশম হয়। ৩. সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা ইত্যাদি থাকলেও গরম পানিতে গোসল করা উচিত। নিশ্বাসে সমস্যা হলেও গরম পানিতে গোসল উপকারে আসে। ৪.  গরম পানি দিয়ে গোসল করলে শরীরের তপমাত্রা বাড়ে। পেশিগুলোও আরাম অনুভব করে। শারীরিক ও মানসিক শান্তির কারণে তাড়াতাড়ি ঘুম চলে আসে। ফলে যারা অনিদ্রায় ভোগেন তাদের গরম পানি গোসল করা উচিত। ৫. উচ্চ-রক্তচাপের সমস্যা থাকলেও গরম পানি দিয়ে গোসল উপকারী। এর ফলে স্ট্রেসমুক্ত হওয়া যায়। শরীর ফিট থাকে। ৬. বাতের ব্যথা থেকে রেহাই পেতেও গরম পানি দিয়ে গোসল করতে পারেন। ৭. ত্বক সুস্থ রাখতেও গরম পানি দিয়ে গোসল করা উচিত। এর ফলে ত্বক থেকে মরা কোষ বেরিয়ে যায়। ৮. নিয়মিত গরম পানি দিয়ে গোসল করলে মস্তিষ্ক শান্ত থাক...

আলু খাওয়া মানুষের জন্য খুব উপকারি. যেমন.....

Image
মূলত আলু একটি বহুবর্ষজীবী টিউবেরাস ফসল যা সোলানেসিয়া গোত্রের অন্তর্গত। আসলে এর খাওয়ার উপযোগী টিউবারের কারণেই এটির আলু নামকরণ। আমরা প্রায় প্রতিদিন অন্যান্য খাবারের পাশাপাশি এই আলু খেয়ে থাকি। এই আলুর পুষ্টিগুণ অনেক। আলুতে ভিটামিন ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’ আছে। এছাড়াও আলুর খোসাতে আছে ভিটামিন ‘এ’, পটাশিয়াম, আয়রন, অ্যান্টি-অক্সাইড, ফাইবারসহ প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। চলুন এবার দেখে নেওয়া যাক আলু খাওয়ার উপকারিতা। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ : ব্লাড প্রেসারকে (রক্তচাপ) ঠিক রাখতে ভীষণভাবে সাহায্য করে আলু। কারণ আলুতে আছে কুকোয়া-মাইনাস নামের এক ধরণের কেমিক্যাল। তবে মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত আলু খেলে রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে যায় এবং ওজন বেড়ে যেতে পারে। হজমে সহায়ক: হজমের পক্ষে আলু খুব ভাল। কারণ আলুতে হাই ফাইভার থাকে। ত্বকের পক্ষে উপকারী: আলু, বেটে কিংবা আলুর রস ত্বকে লাগালে বিভিন্ন দাগ, র‍্যাশ ও অন্যান্য ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আলুতে ভিটামিন সি, বি কমপ্লেক্স, পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস ইত্যাদি রয়েছে যা ত্বকের জন্য জরুরি। এছাড়া রোদে পোড়া ভাবও দূর করতে সহায়তা করে আলুর রস। ...

অর্জুনের যত উপকারিতা

Image
  কোথাও মচকে গেলে বা আঘাত লাগলে কাঁচা অর্জুনের ছাল এবং সমপরিমাণ কাঁচা রসুনের সঙ্গে বেটে পেস্ট করে ওই পেস্ট ব্যথার স্থানে পাঁচ-সাত দিন লাগালে ব্যথা-বেদনা সেরে যায়।   মুখে  মেছতার  দাগ দূর  করতে  কাঁচা অর্জুনের  ছাল পরিমাণ মতো  কাঁচা দুধের সঙ্গে বেটে তাতে সামান্য মধু মিশিয়ে নিয়মিত এক মাস মেছতায় লাগালে মেছতার দাগ দূর হয়। হৃদপিণ্ডের করোনারি আর্টারিতে  প্রতিবন্ধকতার কারণে রক্ত সঞ্চালনে সমস্যা দেখা দিলে ১০ গ্রাম পরিমাণ অর্জুন ছাল ছেঁচে রস করে প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা খালি পেটে ১৫-২০ দিন সেবন করলে প্রতিবন্ধকতা দূর হয়ে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হয়।   বুক ধড়ফড়ানিতে ৮-১০ গ্রাম কাঁচা  ছালের রস অথবা ৫ গ্রাম শুকনো ছাল ৩ কাপ গরম পানিতে ভিজিয়ে জ্বাল দিয়ে অর্ধেক হলে ছেঁকে সকালে ও সন্ধ্যায় খালি পেটে এক মাস সেবন করলে বুক ধড়ফড়ানি কমে যায়। যক্ষ্মায় অর্জুন ছালের চূর্ণ ১ চা চামচ,  বাসকপাতার রস ৪ চা চামচ একত্রে ঘি দিয়ে ভেজে তাতে মধু ২ চা চামচ মিশিয়ে সকালে ও সন্ধ্যায় খালি পেটে তিন মাস সেবনে উপকার পাবেন।   মহিলাদের ...